বাস্তব জীবনে মানুষের সময় নেই অন্যের খবর নেওয়ার। সবাই ছুটছে নিজে’র মতো করে। সবাই সবার নিজে’র জীবন নিয়ে
ব্যাস্ত। যত ব্যাস্ততা বাড়ছে ততই কমছে মানুষের একে অপরকে উপকার করার পরিমান। এখন রাস্তা ঘাটে বি’পদে পড়লে পাওয়া যায়না উপকার বা সাহায্য।
উপকার করার পরিবর্তে উল্টে মানুষ মুখ ফিরিয়ে চলে যায়। কিন্তু এই স্বার্থপরতার যুগেও কিছু মানুষ এখনও এমন আছেন যারা অন্যকে সাহায্য করার মধ্যেই জীবনের
স্বার্থকতা খুঁজে পান। আজ আপনাদের এইরকমই একটা গল্প শোনাবো যা আপনার চোখে জল এনে দেবে।
ঘ’টনাটি ঘ’টেছিলো আজ থেকে বেশ কিছু বছর আগে। এক রিক্সাচালক এক ধ’নী পরিবারের মে’য়ের নিত্য দিনের চালক ছিল। স্কুল থেকে শুরু করে টিউশন, সব জায়গাতেই
মে’য়েটিকে নিতে যেত সেই রিক্সাচালক। তার ও’পরে দায়িত্ব ছিল মে’য়েটিকে সঠিক সময়ে বাড়ি ফেরানোর।
বাস্তব জীবনে মানুষের সময় নেই অন্যের খবর নেওয়ার। সবাই ছুটছে নিজে’র মতো করে। সবাই সবার নিজে’র জীবন নিয়ে ব্যাস্ত। যত ব্যাস্ততা বাড়ছে ততই কমছে
মানুষের একে অপরকে উপকার করার পরিমান। এখন রাস্তা ঘাটে বি’পদে পড়লে পাওয়া যায়না উপকার বা সাহায্য।
উপকার করার পরিবর্তে উল্টে মানুষ মুখ ফিরিয়ে চলে যায়। কিন্তু
এই স্বার্থপরতার যুগেও কিছু মানুষ এখনও এমন আছেন যারা অন্যকে সাহায্য করার মধ্যেই জীবনের স্বার্থকতা খুঁজে পান। আজ আপনাদের এইরকমই একটা গল্প শোনাবো যা আপনার চোখে জল এনে দেবে।