বয়স ৪১ ব্যক্তিগত জীবনে ডিভো’র্সি। ফের বিয়ে করতে চান। কিন্তু পাত্র ২৩ বছর বয়সী। একই সাথে বান্ধবী থাকা যাব’ে না, ইন্টারনেট ব্যবহার করা যাবেনা সহ রয়েছে নানা শর্ত।
পাত্র চেয়ে এমনই একটি বিজ্ঞাপন সোশ্যাল মিডিয়ায় ঘুরে বেড়াচ্ছে। জানা গেছে, ৪১ বছরের ওই নারী বাংলাদেশি হলেও থাকেন মালয়েশিয়ায়। সেখানে পাত্রীর নিজস্ব ব্যবসা ও বাড়িগাড়ি রয়েছে।
পাত্র চেয়ে যেসব শর্ত দেয়া হয়েছে-অবশ্যই হ্যান্ডসাম এবং সুন্দর দেখতে ‘হতে হবে। ফর্সা এবং ভাল সা’স্থ্যের ‘হতে হবে। কালো ও চাপাভা’ঙ্গা পাত্রদের আবেদন করার দরকার নেই।বয়সঃ ২৩ থেকে ২৮ এর মধ্যে ‘হতে হবে।
বিয়ের পর কলেজে/ভা’র্সিটিতে পড়াশোনার নামে মেয়েদের সাথে নষ্টামি করা যাব’েনা। বউয়ের কথার অবাধ্য হওয়া যাব’েনা। কোনও মেয়ে বন্ধু থাকা চলবে না। অনুমতি ছাড়া বাড়ির বাইরে যাওয়া যাব’েনা।
ফেইসবুক/ইন্টারনেট ব্যবহার করা যাব’েনা।এই ৩ নামের মানুষেরা অতিমাত্রায় চালাক! এদের থেকে দূরে থাকুন নামের অক্ষরের উপর জীবনের অনেক ভাল ও খারাপ প্রভাব নির্ভর করে। রাশি অনুযায়ী নাম রাখার প্রচলন জ্যোতিষশাস্ত্রে আছে। নামের প্রথম অক্ষরের দ্বারা বোঝা যায় যে সেই মানুষটি কেমন।
বুদ্ধি সব মানুষের মধ্যেই আছে। কারও একটু কম এবং কারও একটু বেশি। জ্যোতিষশাস্ত্র বলছে, এর মধ্যে তিনটি অক্ষরের নামের মানুষ বেশি বুদ্ধিমান ও চালাক হয়। এরা বুদ্ধিমত্তা দিয়ে বাজিমাত করতে সক্ষম হয়। দেখে নেওয়া যাক কোন তিনটি নামের অক্ষরের মানুষ সব থেকে বুদ্ধিমান ও চালাক হয়:
১) D— এই অক্ষরের মানুষ সাধারণত খুব চালাক হয়। এরা বুদ্ধিমত্তার দ্বারা যে ভাবে হোক নিজের লক্ষ্যে পৌঁছতে পারে। এরা যা বলে তাই করে। জেদ এদের খুব বেশি হয়। খুব বুদ্ধি হওয়ার ফলে ব্যবসা বা কাজে প্রচুর উন্নতি করতে পারে। জেদ থাকলেও অহঙ্কার একদমই থাকে না এদের। বিপদে পড়লে কী ভাবে বিপদ থেকে সরে আসতে হয়, এটা এরা ভাল জানে। নতুন কিছু করার ইচ্ছা সব সময় এদের মধ্যে থাকে।
২) H— এই অক্ষরের মানুষ সাধারণ ভাবে খুবই বুদ্ধিমান, পাশাপাশি খুব সংবেদনশীল ও রহস্যময় হয়। নিজের দুঃখ বা সুখ, কোনও বিষয়ই কারও সঙ্গে ভাগ করে নিতে পছন্দ করে না। নিজের মানসম্মানের দিকটা খুব বেশি বোঝে।
এরা নিজের ভালবাসার কথা কাউকে বোঝাতে পারে না। তবে যদি কাউকে ভালবাসে, তা হলে তার জন্য সব কিছু করতে পারে। তাই এদের দাম্পত্য জীবন খুব সুখের হয়। এদের বন্ধু বা শত্রু দুটোই সংখ্যায় খুব কম হয়। বুদ্ধি বেশি হওয়ার জীবনে অর্থকষ্ট পেতে হয় না। যদি কোনও কাজে সাফল্য পেতে হয়, তা হলে এই নামের অক্ষরের মানুষরা সব থেকে এগিয়ে থাকে।
৩) T— এই নামের মানুষ সাধারণ ভাবে খুব বেশি বুদ্ধিমান ও চালাক হয়। তর্ক করা এদের স্বভাবের অন্যতম বৈশিষ্ট। অর্থ, নাম, যশ এবং প্রতিপত্তি খুব বেশি হয় এদের। কিন্তু প্রেমের বিষয়ে একটু দু’র্বল হয়। তবে মানুষ হিসেবে খুব বেশি কেয়ারিং হয়।
ঝামেলা থেকে নিজেকে সরিয়ে রাখতে বেশি পছন্দ করে। শান্তিপ্রিয় পরিবেশে থাকতে বেশি ভালবাসে। মানুষকে যতটা সম্ভব সাহায্য করতে চায়। ঘর ও বাহির, দু’দিকেই সামলে চলার ক্ষমতা থাকে এদের। সব পরিবেশেই এরা খুব মানানসই হয়। এরা ওকালতি, মিডিয়া, রাজনীতি ও প্রশাসনিক কাজে খুব উন্নতি করতে পারে।